ধবার বিকালে বুরুদিয়া ইউনিয়নের দাউরাইদ গ্রামের একটি বাড়িতে সামিনা আক্তারের (৯) মাথা পাওয়া যায়।
এর আগে মঙ্গলবার সকালে পাশের আদিত্যপাশা গ্রামে তার মাথাবিহীন লাশ বস্তাবন্দী অবস্থায় পাওয়া যায়।
পাকুন্দিয়া থানার ওসি হেদায়েতুল ইসলাম ভুঁইয়া বলেন, দুপুরে কটিয়াদী উপজেলার মুচিঘাট এলাকা থেকে সন্দেহভাজন কামাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
তার দেয়া তথ্যমতে শিশুটির মাথা উদ্ধার করা হয়।
কামাল একজন চিহ্নিত অপরাধী। তার নামে থানায় খুনসহ একাধিক ডাকাতির মামলা রয়েছে।
“গ্রেপ্তারের পর সে শিশুকন্যাটিকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। তবে হত্যার কারণ সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি।”
উপজেলার বুরুদিয়া ইউনিয়নের সালুয়াদি গ্রামের আবুল হাশেমের মেয়ে সামিনা ওই গ্রামেরই একটি কিন্ডারগার্টেনের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
বাবা আবুল হাশেম জানান, সোমবার (২৪ মার্চ) গভীর রাতে ঘড়ের বেড়া কেটে ঘুমন্ত অবস্থায় শিশুকন্যাটিকে অপহরণ করা হয়।
পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করেন।
সকালে পাশের আদিত্যপাশা গ্রামে একটি মাথাবিহীন লাশ পাওয়ার কথা শুনে আবুল হাশেম ঘটনাস্থলে গিয়ে মেয়েকে শনাক্ত করেন।
বুরুদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মোস্তুফা কামাল আকন্দ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস